NCP'র যারা নেতৃত্ব তাদের ফেসবুকে কয়েক মিলিয়ন ফলোয়ার আছে। বৈষম্যবিরোধী পেইজটাও NCP কন্ট্রোল করে।
সালমান মুক্তাদিরের মত ইনফ্লুয়েন্সার রা NCP তে যোগ দিয়েছে। আমি যদি সম্মিলিত হিসাব করি NCP'র কোর অডিয়েন্স ফেসবুকে প্রায় 100 মিলিয়ন এর কাছাকাছি।
আপনারা জানেন কিনা জানিনা ফেসবুক পেইজ কিন্তু কেনা বেচা হয়। ধরেন 100k ফলোয়ার ওয়ালা 100 টা পেইজ কেনা NCP'র কাছে কোনো ব্যাপারই না ওদের যে পরিমাণ ফান্ড আছে এখন।
100 মিলিয়ন মানে 10 কোটি। বাংলাদেশের জনসংখ্যার অর্ধেক মানুষকে রিচ করে তারা। তাদের পক্ষে কোনো ন্যারেটিভ দাড় করানো দুই মিনিটের ব্যাপার।
সেইখানে বিএনপিরে দেখেন। এর জেলা মহানগর ইউনিটের অধিকাংশ নেতাই রাজনৈতিকভাবে মুর্খ। মুর্খ কথাটা ইউজ করতে বাধ্য হলাম।
এরা ন্যারেটিভ কি জিনিস জানে না। এদের সোস্যাল মিডিয়ায় ঢুকে দেখবেন খালি কম্বল বিতরণ , ইফতার বিতরণ , ভাষন দেয়া , অমুক ভাই , তমুক ভাই এসব।
ইভেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা যাদের প্রফাইলে 200k + ফলোয়ার আছে তারাও ম্যাক্সিমাম সেইম। মিছিল মিটিং এর ছবি ছাড়া কিছুই নাই।
আর বিএনপির পেইজ আর মিডিয়া সেল Admin গুলো একেকটা অশিক্ষিত , গুজব ছড়ানোর এক্সপার্ট। জগতের যত অখ্যাদ্য কুখাদ্য পোস্ট করে মানুষের হাসির পাত্র হয়।
100 মিলিয়ন অডিয়েন্স এর সামনে বিএনপির ওইসব বুমার নেতারা টিকতে পারবে? এই বুমার নেতাদের ৩১ দফার একটা দফা বর্ণনা করতে বইলেন তো পারে কিনা।
চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে পারব বিএনপি জেলা , মহানগর পর্যায়ের একটা নেতাও ৩১ দফার ৫ টা দফা মুখস্ত বলতে পারবে না।
এই বুমারদের নিয়ে যদি বিএনপি ক্ষমতায় আসেও ৫ বছর মেয়াদ পুর্ন করতে পারবেনা।
অন্য সংস্কার পরে। আগে ব্যাপকভাবে বিএনপিকে অভ্যন্তরীণভাবে সংস্কার হওয়া প্রয়োজন। বুমার নেতাদের সরাইতে হবে।
যারা উল্টো পাল্টা বক্তব্য দিচ্ছে ওদের মিডিয়ার সামনে যাওয়া বন্ধ করতে হবে। অপেক্ষাকৃত তরুণ যেমন মাহদি আমিন , আমিনুল হকদের সামনে আনতে হবে।
মিডিয়া সেলের দায়িত্ব ছাত্রদলের হাতে হস্তান্তর করতে হবে। অন্ততপক্ষে কয়েক কোটি টাকা মিডিয়া সেলের পেছনে ব্যয় না করলেই নয়।
আর হ্যা নির্বাচন নির্বাচন এর যিকির করা বন্ধ করতে হবে। ইউনুসের কাছে যান। বলেন আপনাদের কনসার্ন কি কি।
দ্রুত নির্বাচন এর রোড ম্যাপ চান। সোস্যাল মিডিয়ায় ন্যারেটিভ তৈরী করেন নির্বাচন এর পক্ষে। সারাক্ষণ কানের কাছে নির্বাচন নির্বাচন করে ঘ্যান ঘ্যান করলে দলের মানুষই বিরক
0 coment rios: