দেশে যে কয়েকটি রাজনৈতিক দল রয়েছে তাদের মধ্যে অন্যতম বৃহৎরাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।দল পরিচালনা থেকে শুরু করে নেতা নির্বাচন করার সকল পদ্ধতিতে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সাথে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দলের কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে, মৌলিক কিছু পার্থক্য রয়েছে। সেই পার্থক্য হলো একে বারে ওয়ার্ড পর্যায় থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত নেতা নির্বাচন করা হয় দলের গঠনতন্ত্র ও প্রটোকলমেনে।তাই যে কারও ভুট করে নেতা হবার সুযোগ নেই বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে। দলের জন্য ত্যাগী, দক্ষ, সৎ, নিষ্ঠাবান নিবেদিত প্রাণ এবং নেতা- * সমর্থন ও মতামতের ভিত্তিতে ধাপে ধাপে নেতা নির্বাচন করা হয় এবং একজন নেতা তৃণমূল থেকে উঠে আসেন কেন্দ্র পর্যন্ত। প্রতিটি ক্ষেত্রেই স্বচ্ছতা বজায় রাখা হয়। কেন্দ্রের কোন সিদ্ধান্ত দলের তৃণমূল পর্যায় থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত সুশৃঙ্খল ভাবে মেনে চলা হয়। যার কারণে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি সুঙ্গল রাজনৈতিক দল হিসেবে পরিচিত।দেশের পরিবর্তিত পরিনিতিতে আগামীর জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং সরকার গঠন বিরাট গুরুত্ব বহন করে। সেই গুরুত্বকে প্রাধ্যান্য দিয়ে জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে সারা বাংলাদেশে দুইশতাধিক সংসদীয় আসনে ইতোমধ্যেই প্রার্থীতা ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এ ক্ষেত্রে দলের জন্য ত্যাগী, নিষ্ঠাবান, সৎ, দক্ষ ও নিবেদিত পরিচ্ছন্ন ইমেজের কর্মীকে বেছে নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচনে তাদের প্রার্থী করা হয়েছে। সেই ধারাবাহিকতায় সিরাজগঞ্জে ৬টি সংসদীয় আসনের মধ্যে ৫টিতে প্রার্থীতা ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সু-শৃঙ্খল দল হবার কারণে দলের নেতা- কর্মীদের মধ্যে এই বিষয় নিয়ে কোন প্রকার বিরোধ, দ্বন্দ্ব ও বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়নি যা অন্যান্য দলের ক্ষেত্রে চিন্তা করা একেবারেই অসম্ভব।সিরাজগঞ্জে ৬টি সংসদীয় আসনের মধ্যে সিরাজগঞ্জ-১ (কাজিপুর আংশিক সদর), সিরাজগঞ্জ-২ (সদর-কামারখন), সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি-চৌহালী), সিরাজগঞ্জ-ও (উল্লাপাড়া সদঙ্গা) এবং সিরাজগঞ্জ-৬ (শাহজাদপুর) এই পাঁচটিতে প্রার্থীতা ঘোষণা করা হয়েছে। তবে সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে (তাড়াশ রায়গঞ্জ) প্রার্থী ঘোষণা করা হয়নি। অল্প সময়ের মধ্যে এখানেও প্রার্থী ঘোষণা করা হবে বলে জানাসিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি-চৌহালী) সংসদীয় আসন জেলার অন্যান্য সী আসনের চাইতে একটু ভিন্নতা রয়েছে। তাই একজন সাংসদ প্রার্থীর দক্ষতা, সততা মেধা ও জনপ্রিয়তা তাঁত সমৃদ্ধ এই সংসদীয় আসনের সার্বিক বিষয় নির্বাচনে একটি বড় বিষয় হয়ে দেখা বিষয় হয়ে দেখা দিবে। যার কারণে ইসলামী সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার সাবেক সভাপতি ও নায়েবে আমীর কেন্দ্রীয় কমিটির মজলিশে শুরা সদস্য এবং বেলকুচি উপজেলা পরিষদের সাবেক জনপ্রি চেয়ারম্যান আলী আলমকে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। যিনি অধ্যক্ষ আলী আলম নামেই বেশি পরিচিত।বিনয়ী, সৎ, দক্ষ ও কর্মী বান্ধব জনপ্রিয় নেতা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার নায়েবে আমীর ও কেন্দ্রীয় কমিটির মজলিশে শুরা স অধ্যক্ষ আলী আলমকে সংসদ সদস্য নির্বাচনে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে। সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার নায়েবে আমীর সু-শিক্ষিত সকল শ্রেণি পেশার মানুষের । জেলা শাখারকাছে অভি পরিচিতজন ব বাংলাদেশ।দীর্ঘ দিনের দায়িত্ব পালন করা সাবেক সভাপতি বর্তমানে নায়েবে আমীর অধ্যক্ষ আলী আলম ১৯৫৯ সালের ৩০ অক্টোবর সিরাজগঞ্জ জেলার চৌহালী উপজেলার সনিয়া চানপুর ইউনিয়নের মহেশপুর গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বর্তমানে তিনি বেলকুচি উপজেলার ভাঙ্গাবাড়ী ইউনিয়নের বিশ্বাসবাড়ী গ্রামে পরিবার পরিজন নিয়ে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন।RT HOMEতার পিতা বিশিষ্ট সমাজসেবক তৎকালীন জনमি রওশন আলী সরকার ও মাতা মরহুমা আছিয়া বেগম। মরহুম রওশন আলী সরকারও জামায়াতে। সাথে যুক্ত ছিলেন। মেধাবী জনপ্রিয় নেতা অধ্যক্ষ আসা আলী আলম ১৯৭২ সালে এসএসসি পাশ করেন। ১৯৭৩-৭৪ সালে বেলকুচি ডিগ্রি কলেজে ছাত্র থাকাকালিন অবস্থায় নিজের মেধা গুণে ছাত্র রাজনীতি ও সাহিত্য- সংস্কৃতি ও সামাজিকভাবে তার ব্যাপক পরিচিত ঘটে। ১৯৭৭-৭৮ সালে পাবনার ঈশ্বরদী কলেজে পড়ালেখা করার সময় বাংলাদেশ ছাত্র শিবিরে যোগদানের মাধ্যমে তিনি জায়ামাতে ইসলামী রাজনীতির সাথে যুক্ত হন এবংশিবির ঈশ্বরদী কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন ন তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ এবং এমএ (প্রিভিয়াস) পাশ করেন। অধ্যক্ষ আলী আলম ১৯৮১ সালে জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করেন। ১৯৮২ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বেলকুচি উপজেলা শাখার জামায়াতের আমীরের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯১ থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত জেলা জামায়াতের সহকারি সেক্রেটারীর দায়িত্ব পালন করেন এবং ১৯৯৩ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ সময়ে জেলা আমীরের দায়িত্ব পালন কम নিষ্ঠার সাথে। বর্তমানে তিনি সিরাজগঞ্জ জেলা জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর ও কেন্দ্রীয় কমিটির মজলিশে শুরার সদস্য হিসেবে রয়েছেন।দক্ষ সংগঠক, উদার রাজনীতি, বিনী, সৎ, দক্ষ ও দলমতের উে শ্রেণি পেশার মানুষের কাছে অধ্যক্ষ আলী আলম সমানভাবে জনপ্রিয় একজন মানুষ। যার কারণে তৎকালীন সময়ে রাজনৈতিক প্রতিকূলতার মধে ইসলামী দলের সমর্থিত প্রার্থী হয়ে বেলকুচি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন এবং ২০০৯ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত দক্ষতা ও নিষ্ঠার সাথে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন ও জনপ্রিয় জনপ্রতিনিধি হিসেবে পরিচিত পান। এসময় তিনি বেলকুচি উপজেলার সার্বিক উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন। এর আগে অধ্যক্ষ আলী আলম জামায়াতে ইসলামীর সমর্থনে বেলকুচি- চৌহালী সংসদীয় আসনে ১৯৯১ ও ১৯৯৬ সালে এমপি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।রাজনীতির পাশাপাশি সমাজসেবক হিসেবে गागा সামাজিকরেখেছেন।তথা সিরাজগঞ্জেএকজন সৎ মানুষ ও জনপ্রিয় নেতা হিসেবে পরিচিত। অধ্যক্ষ আলী আলম মাদ্রাসা সহ বিভিন্নন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠ সংস্কার করেছেন। তিনি বেলকুচি উপজেলার বিশ্বাস বাড়ি দাখিল মাদ্রাসা ও বাইকুর রওশন জামে মসজিদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতিদারুল ইসলাম উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি এবং বর্তমানে দারুল ইসলাম মহিলা কলেজের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। অধ্যক্ষ আলী আলমের দুই ছেলে আলী মনসুর ও আলী আহাম্মেদ ও দুই মেয়ে উচ্চ শিক্ষিত। ত্যাগী, সৎ, পরিচ্ছন্ন রাজনৈতিক নেতা ও তুখোর রাজনীতি অধ্যক্ষ আলী আলম রাজনীতি ও আন্দোলন করতে দিয়ে আওয়ামী লীগ ফ্যাসিস্ট সরকারের রোশানলে পরে নানা অজুহাতে মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা দেয়া হয় তার নামে এবং ২০০২ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত মামলা, হামলা ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এবং ২০১০ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত তিনি পাঁচবার কারাভোগ করেছেন। এছাড়াও একাধিকবার মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলায় জেল গেইটে থেকে পুনঃগ্রেফতার ও পুলিশী নির্যাতনের শিকার হয়েছেন তিনি। এছাড়া ১৯৯০ সালে স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলন, ১৯৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক যত সরকারের দাবিতে আন্দোলন করেছেন। 2002 OC পর্যন্ত জুলাই বিপ্লব ফস্ট সরকারের বিরুদ্ধে সকল আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন সামনে থেকে বেলকুচি উপজেলা সদরে অবস্থান ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার কারণে সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি-চৌহালী) সংসদীয় আসনে জামায়াতে ইসলামী কর্তৃক মনোনয়ন পাওয়ার আগে থেকেই অধ্যক্ষ আলী আলম তার নির্বাচনী এলাকায় দলের নেতা-কর্মী সহ সকল শ্রেণি পেশার মানুষের সাথে মতবিনিময় অব্যাহত রেখেছেন। দলের সিদ্ধান্ত, চিন্তা ও ক্ষমতায় গেলে জামায়াতে ইসলামীর পক্ষথেকে উন্নায়নমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা হবে অধ্যক্ষ আলী আলম সে বিষয়ে বি festes you লে ধরছেন জনগণের মাঝে। বিগত দিনের দ্যুশাসন সম্পর্কে মানুষকে সজাগ করছেন। একজন জনপ্রিয় নেতা হিসেবে তিনি সাড়াও পাচ্ছেন বেশ। অধ্যক্ষ আলী আলম বলেন, আমরা দেশের মানুষের জন্য দল করি। কি বিগত দিনে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার আমাদের দলকে রাজনীতি করার কোন সুযোগ দেয়নি। স্বাভাবিক ভাবে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করামামলা হামলা দিয়ে আমাদের হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে নির্যাতন করা হয়েছে। আমাদের কোণঠাসা করে রাখা হয়েছে। দেশের মানুষ বিগত দিনগুলোতে যে রাষ্ট্রীয় শাসন দেখেছে। সেটা কোন শাসন ছিল না। শেষমধ্যে ভেদাভেদ তৈরি করার মহরা। আওয়ামী লীগ সরকার অনিয়মকে নিয়মে পরিণত করেছিল। তাই অতীতে মানুষ যা দেখেছে, যা ঘটেছে আর তা দেখতে চায় না। বিগত দিনের তিক্ত অভিজ্ঞতা থেকে দেশের মানুষ পরিবর্তন চায় তবেসেই পরিবর্তন যেন জনগণের স্বার্থে হয়। জনগণের এই ধারণাকে ধারণ করে উপলব্ধি করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দেশের মানুষভাবে দেশকে গড়ে তুলতে চায়। তাই বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় গেলে দুঃশাসন নয় জনগণের সেবক হয়ে কাজ করবে। আমি জামায়াতে ইসলামীর একজন কর্মী হিসেবে দলের আে • ইসলামের নিদর্শ মোতাবেক বেলকুচি-চৌহালীর উন্নয়নে সকল সামাজিক ও মানবিক উন্নয়নে কাজ করবো।তিনি আরও বলেন, বিগত দিনে দেশের উন্নয়নের কথা ঘটা করে বলা হলেও কার্যত সুষম কোন উন্নয়ন হয়নি। শুধু লুটপাট ও দুর্নীতি করা হয়েছে, উন্নয়নে বৈষম্য করা হয়েছে যার কারণে সকল শ্রেণিপেশার মানুষ সঠিক উন্নয়ন পায়নি না বিচার পায়নি। সারা দেশের মতো বেলকুচি-চৌহালীতেও পরিকল্পনা মাফিক সু- সম উন্নয়ন করা হয়নি। ভিন্ন মতের ভিন্ন দলের মানুষ উন্নয়ন ও সুবিধা বঞ্চিত হয়েছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে সিরাজগঞ্জ সহ । সহ সারা দেশে এখনো রয়েছে। কথায় নয় আমরা কাজে বিশ্বাসী। সরকারে গেলে এবং আমি নির্বাচিত হলে বেকার সমস্যা সমাধানের জন্য সরকারি ভাবে বিভিন্ন মিল কলকারখানা প্রতিষ্ঠা করা হবে। পাশাপাশি সিরাজগঞ্জের ও দেশের শিল্প উদ্যেকাদের অনুপ্রাণিত করে এখানে বেসরকারি ভাবে শিল্প কারখানা গড়ে তোলার চেষ্টা করা হবে। যেন এই সকল শিল্প কারখানায় কাজ করে লাখ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হয় সেই ব্যবস্থা করা হবে। বেলকুচি-চৌহালীর উন্নয়ন বৈষম্য দূর করা হবে। বিগত দিনে সরকারি সহযোগিতায় একশ্রেণির ব্যবসায়ীয়দের সুবিধা দেয়াব্যবসায়ীরাwear conges of Seps for Spe তিনি বলেন, তাঁত শিল্পের জন্য বেলকুচি-চৌহালীর সারা দেশের মধে রয়েছে। এই এলাকার মানুষ কঠোর পরিশ্রম করে নিজেদের উদ্দাগে এই শিল্প গড়ে তুলেছেন। এখানে উৎপাদিত তাঁতের কাপড় সারা দেশে যা তুলনামূলক কমমূল্যে ভালো মানের কাপড় হওয়ার এবং এখানে উৎপাদিত তাঁতের কাপড়ের মান সম্মত হওয়ার কারণে সারা দেশে এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এই তাঁত শিল্পের সাথে হাজার হাজার পরিবার জড়িত। কিন্তু বিগত দিনে বিষয়টির নিয়ে তাঁত শিল্পের উন্নয়নে সরকারি কোন পৃষ্টপোষকতা ও প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করা হয়নি। এখানে উৎপাদিত তাত পণ্যের বাজার তৈরি না করাতে ভাতা মাধ্য মূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বিগত দিনে সরকারি সহযোগিতায় একলোনির ব্যবসারীয়দের সুবিধা দেখা হতো যার কারণে সুতা, রং ও তাঁত শিল্পের উপকরণ সমূহের দাম লাগামহীন বৃদ্ধি পেয়েছে। এর কারণে তাঁত মালিক ও শ্রমিকরা ক্ষতির হচ্ছে।জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় গেলে এবং আমি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে সুতার বাজার সিন্ডিকেড ভেঙে দেয়া হবে। বেকার সমস্যা সমাধানে তাঁত শিল্পের উন্নয়নের পাশাপাশি এখানে প্রয়োজনীয় শিল্প কারখানা গড়ে তুলতে কাজ করাতাঁতীরা যেন নায্য মূল্য পায় সেই ব্যবস্থা করা হবে। তাঁত শিল্পকে বাঁচাতে প্রসার ঘটাতে প্রান্তিক তাঁত মালিক সহ সকল তাঁত মালিকের প্রয়োজন অনুযায়ী সহজে ও স্বল্প সুদে বা সুস্থ করা হবে।তিনি বলেন, বেলকুচি-চৌহালী একটি সম্ভাবনাময় উপজেলা তাঁত শিল্পকে আধুনিক মানের করে এখানে শিল্পস্থাপন করে নানা সুযোগ তৈরি করা যেতে পারে যার মাধ্যমে হাজার হাজার পরিবারে কর্মস্থান সৃষ্টি করা সম্ভব। কিন্তু বিগত দিনে সরকারি কোন পৃষ্টপোষকতা ও প্রয়োজনীয় চেষ্টা ও সহযোগিতা করা হয়নি। যার কারণে এখ। এখানকার মানুষ কাঙ্খিত উন্নয়ন বঞ্চিত হচ্ছে। জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্রীয় গেলে এবং2 সদস্য নির্বাচিত হহলেবাজার সিন্ডিকেড ভেঙে দেয়া হবে। তাঁত মালিক ও শ্রমিকরা যেন সুবিধা পায় সে ব্যবস্থা করা হবে। প্রশাসনকে স্বাধীনভাবে কাজ করার পরিবেশ দেয়া হবে, সেই সাথে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হবে। সুবিচার, ইনসাফপূর্ণ এবং সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও মানক মুক্ত সমাজ গড়ে তোলা হবে। তিনি আরও বলেন, বিগত দিনে সরকারি পৃষ্টপোষকতায় মানক সহ নানা প্রকার নেশায় জড়িয়ে যুবকদের চরিত্র ধ্বংস করা হয়েছে তাদের মেধাহীন করে ফেলা হয়েছে।আমি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে, আমার প্রথম কাজ হবে বেলকুচি-চৌহালীকে মানক ও চানাবাজী মুক্ত করা। সন্ত্রাস মুক্ত করা এবং শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে কাজ করা হবে। মানক, সন্ত্রাস এবং চাঁদাবাজীকে প্রায় দেয়া হবে না বরং কঠোর হস্তে দমন করা হবে। ইভটিজিং বন্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করা হবে। বেলকুচি-চৌহালীতে ব্যবসা বান্ধব পরিবেশ তৈরি করা হবে। আমার নির্বাচনী এলাকার সমস্যা সমূহ চিহ্নিত করে সেই মোতাবেক কাজের পরিকল্পনা করে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় উন্নয়ন করা হবে। আমার নির্বাচনী এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের পাশাপাশি সার্বিক সকল উন্নয়নে প্রায়োজনীয় রাস্তা- ঘাট, কালভার্ট ও ব্রিজ নির্মাণ ও উন্নয়ন করা হবে। আমি এমপি নির্বাচিত হলে যুবসমাজকে নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করার ব্যবস্থা করা । ধর্মীয় । সংখ্যালঘুদের বিষয়ে তিনি বলেন আমি যখন নির্বাচিত হবো তখন তো দলমত নির্বিশেষে সবার এমপি হবো জনপ্রতিনিধি হবো সেখানে সবাই সমান সুবিধা পাবে। এছাড়া বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সংখ্যাগুরু ও সংখ্যালঘু শব্দতে বিশ্বাস করে না এবং তা সমর্থনও করে না। আমারা যেমন এই দেশের নাগরিক তেমনি এখানে বসবাসরত হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান সবাই এদেশের নাগরিক। তারাও আমাদের মতো সমান সুযোগ-সুবিধা পাবে।বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় গেলে এখানে ধর্মীয় স্বাধীনতা অক্ষুণ্ণ থাকবে, সমঅধিকার থাকবে। যার যার ধর্মের আচার অনুষ্ঠান তাদের মতো করে করবে। তিনি আরও বলেন, দেশের সকল ধর্মের, বর্ণের, গোষ্ঠি ও শ্রেণিপেশার মানুষকে সাথে নিয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশকে একটি মডেল দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চায়। পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশকে একটি মর্যাদাশীল জাতি ও দেশ হিসেবে পরিচিত করতে চায়। আর দেশের এই সার্বিক উন্নয়ন ও নতুন পথে চলার সাথী হিসেবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দেশের সকল ধর্ম, বর্ণ, গোত্র ও শ্রেণি পেশার মানুষের আকৃষ্ঠ সমর্থন চায়। অধ্যক্ষ আলী আলম বলেন, সারা দেশের মধ্যে বেলকুচি-চৌহালী বা সিরাজগঞ্জ জেলা একটি সম্ভাবনাময় জেলা তাই আমি এখান থেকে নির্বাচিত হলে সকল ধর্ম, বর্ণ, গোত্র ও দেখি পেশার মানুষকে সাথে নিয়ে দলমতের উে উঠে সার্বিক সু-সম বৈষম্যহীন ভাবে এখানে সার্বিক উন্নয়ন করা হবে। এই জন্য তিনি বেলকুচি-চৌহালীবাসীর সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন।
0 coment rios: