Monday, 7 April 2025

মাদক সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজ মুক্ত করেশাহজাদপুরের দুগ্ধ ও তাঁত শিল্পের উন্নয়নে সবাইকেসাথে নিয়ে কাজ করা হবে - কাজ করা হবে- মাওলানা মাওলানা মোঃ মিজানুর রহমান

 



বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বাংলাদেশজামায়াতে ইসলামী। অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সাথে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দলের কিছু ভিন্নতা রয়েছে, মৌলিক কিছু পার্থক্য রয়েছে। সেই পার্থক্য হলো একে বারে ওয়ার্ড থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত নেতা নির্বাচন করা হয় দলের গঠনতন্ত্র ও প্রটোকল মেনে। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি সু-শৃঙ্খল দল।তাই যে কারও হুট করে নেতা হবার সুযোগ নেই বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে। দলের জন্য ত্যাগী, দক্ষ, সৎ, নিষ্ঠাবান নিবেদিত প্রাণ এবং নেতা-কর্মীদের সমর্থন ও মতামতের ভিত্তিতে নেতা নির্বাচন করা হয়। কেন্দ্রের কোন সিদ্ধান্ত দলের তৃণমূল পর্যায় থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত সুশৃঙ্খল ভাবে মেনে চলা হয়। দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আগামীর জাতীয় সংসদ নির্বাচন বিরাট গুরুত্ব বহন করে। সেই গুরুত্বকে প্রাধ্যান্য দিয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সারা বাংলাদেশে দুইশতাধিক সংসদীয় আসনে ইতোমধ্যেই প্রার্থীতা ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এ ক্ষেত্রে দলের জন্য ত্যাগী, নিষ্ঠাবান, সৎ, দক্ষ ও নিবেদিত পরিচ্ছন্ন ইমেজের কর্মীকে বেছে নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচনে তাদের প্রার্থী করা হয়েছে সেই ধারাবাহিকতায় সিরাজগঞ্জে ৬টি সংসদীয় আসনের মধ্যে পাঁচটিতে প্রার্থীতা ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুশৃঙ্খল দল হবার কারণে এই জন্য দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে কোন প্রকার বিরোধ, দ্বন্দ্ব ও বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়নি যা অন্যান্য দলের ক্ষেত্রে চিন্তা করা একেবারেই সম্ভব নয়। সিরাজগঞ্জে ৬টি সংসদীয় আসনের মধ্যে সিরাজগঞ্জ-১ (কাজিপুর আংশিক সদর), সিরাজগঞ্জ-২ (সদর-কামারখন্দ), সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি-চৌহালী), সিরাজগঞ্জ-৪ (উল্লাপাড়া) এবং সিরাজগঞ্জ-৬ (শাহজাদপুর) এই পাঁচটিতে প্রার্থীতা ঘোষণা করা হয়েছে। তবে সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে (তাড়াশ রায়গঞ্জ) প্রার্থী ঘোষণা করা হয়নি। অল্প সময়ের মধ্যে এখানেও প্রার্থী ঘোষণা করা হবে বলে জানা গেছে। সিরাজগঞ্জ-৬ শাহজাদপুর সংসদীয় আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী শাহজাদপুর উপজেলা শাখার আমির অধ্যাপক মাওলানা মোঃ মিজানুর রহমানকে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।বিনয়ী, সৎ, দক্ষ ও কর্মী বান্ধব নেতা হিসেবে শাহজাদপুর উপজেলা জামায়াতের আমির ও জেলা মজলিশে শুরা সদস্য অধ্যাপক মাওলানা মোঃ মিজানুর রহমানকে সংসদ সদস্য নির্বাচনে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে।সু-শিক্ষিত অধ্যাপক মাওলানা মোঃ মিজানুর রহমান ১৯৭৫ সালের ১০ জানুয়ারি শাহজাদপুর উপজেলার দ্বাবাড়িয়া গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। তার পিতা মরহুম সেরাজুল ইসলাম ও মাতার নাম সাজেদা বেগম। অধ্যাপক মাওলানা মোঃ মিজানুর রহমান ১৯৮৯ সালে দাখিল, ১৯৯১ সালে আলিম এবং ১৯৯৪ সালে কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ (সম্মান) এবং একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৯৫ সালে এমএ পাশ করেন। ২০২১ সাল থেকে তিনি শাহজাদপুর উপজেলা আমির হিসেবে দক্ষতা ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছেন অধ্যাপক মাওলানা মিজানুর রহমান ১৯৮৮ সালে ইসলামী ছাত্রশিবিরে যোগদানের মাধ্যমে জামায়াতে ইসলামী রাজনীতির সাথে যুক্ত হন। ২০০১ সালে তিনি জামায়াতে ইসলামীর মূল দলে যোগদান করেন এবং ২০১০ সালে তিনি রুকন নির্বাচিত হন। ২০১৬ সালে জেলা মজলিশে সুরা সদস্য নির্বাচিত হন এবং ২০১৭ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত শাহজাদপুর পৌর আমিরের দায়িত্ব পালন করেন। এবং ২০২১ সাল থেকে অদ্যাবধি উপজেলা আমিরের দায়িত্ব পালন করছেন নিষ্ঠার সাথে রাজনীতির পাশাপাশি নানা সামাজিক উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন অধ্যাপক মাওলানা মোঃ মিজানুর রহমান। তিনি শাহজাদপুরে একজন জনপ্রিয় নেতা হিসেবে পরিচিত।ত্যাগী রাজনীতিবিদ অধ্যাপক মাওলানা মোঃ মিজানুর রহমান রাজনীতি করতে গিয়ে আওয়ামী লীগ ফ্যাসিস্ট সরকারের রোশানলে পরে মামলা, হামলা ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এবং কারাভোগ করেছেন একাধিকবার। সিরাজগঞ্জ-৬ সংসদীয় আসনে জামায়াত কর্তৃক মনোনয়ন পাওয়ার আগে থেকেই অধ্যাপক মাওলানা মোঃ মিজানুররহমান তার নির্বাচনী এলাকা শাহজাদপুরে দলের নেতা- কর্মী সহ সকল শ্রেণি পেশার মানুষের সাথে মতবিনিময় করছেন ।অধ্যাপক মাওলানা মোঃ মিজানুর রহমান দলের সিদ্ধান্ত, চিন্তা ও দল ক্ষমতায় গেলে কি কি করা হবে সে বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরছেন জনগণের মাঝে। তিনি সাড়াও পাচ্ছেন বেশ। বিগত দিনের দুঃশাসন সম্পর্কে মানুষকে সজাগ করছেন। অধ্যাপক মাওলানা মোঃ মিজানুর রহমান বলেন, আমরা দেশের মানুষের জন্য দল করি। কিন্তু বিগত দিনে আওয়ামী লীগ সরকার আমাদের দলকে রাজনীতি করার সুযোগ দেয়নি। স্বাভাবিক ভাবে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা যায়নি। মামলা হামলা দিয়ে আমাদের হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে নির্যাতন করা হয়েছে। আমাদের কোণঠাসা করে রাখা হয়েছে। দেশের মানুষ বিগত দিনগুলোতে রাষ্ট্রীয় শাসন দেখেছে। সেটা কোন শাসন ছিল না। ছিল শোষন এবং মানুষের মধ্যে ভেদাভেদ তৈরি করার মহরা। আওয়ামী লীগ সরকার অনিয়মকে নিয়মে পরিণত করেছিল। তাই অতীতে মানুষ যা দেখেছে, যা ঘটেছে আর তা দেখতে চায় না। বিগত দিনের তিক্ত অভিজ্ঞতা থেকে দেশের মানুষ পরিবর্তন চায় তবে সেই পরিবর্তন যেন জনগণের স্বার্থে হয়। জনগণের এই ধারণাকে ধারণ করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দেশের মানুষকে সাথে নিয়ে নতুন ভাবে দেশকে গড়ে তুলতে চায়। তাই বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় গেলে দুঃশাসন নয় জনগণের সেবক হয়ে কাজ করবে। আমি একজন কর্মী হিসেবে দলের আদেশ নির্দেশ মেনে শাহজাদপুরে সকল সামাজিক ও মানবিক উন্নয়নে কাজ করবো। তিনি আরও বলেন, বিগত দিনে দেশের উন্নয়নের কথা বলা হলেও কার্যত সুষম কোন উন্নয়ন হয়নি। উন্নয়নে বৈষম্য করা হয়েছে যার কারণে সকল শ্রেণি পেশার মানুষ সঠিক উন্নয়ন পায়নি। সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করে, সারা দেশের সাথে শাহজাদপুরেও পরিকল্পনা মাফিক সু-সম উন্নয়ন করা হয়নি। ভিন্ন মতের ভিন্ন দলের মানুষ উন্নয়ন ও সুবিধা বঞ্চিত হয়েছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর সহ সারা দেশে এখনো লাখ লাখ বেকাররয়েছে। আমরা সরকারে গেলে বেকার সমস্যা সমাধানের জন্য সরকারি ভাবে বিভিন্ন মিল কলকারখানা প্রতিষ্ঠা করা হবে। পাশাপাশি সিরাজগঞ্জের ও দেশের শিল্প উদ্যেক্তাদের অনুপ্রাণিত করে শাহজাদপুরে ও সিরাজগঞ্জে বেসরকারি ভাবে শিল্প কারখানা গড়ে তোলার চেষ্টা করা হবে। শাহজাদপুরের উন্নয়ন বৈষম্য দূর করা হবে তিনি বলেন, শাহজাদপুর সারা দেশের মধ্যে তাঁত, দুগ্ধ শিল্প ও প্রাণি সম্পদের সুনাম রয়েছে। এই এলাকার মানুষ কঠোর পরিশ্রম করে নিজেদের উদ্দ্যগে এই শিল্প সমূহ গড়ে তুলেছেন। এখানে উৎপাদিত দুগ্ধ ও তাঁতের কাপড় সারা দেশে যায়। তুলনামূলক কমমূল্যে ভালো মানের কাপড় হওয়ায় এবং এখানে উৎপাদিত দুধ খাঁটি ও মানসম্মতহওয়ার কারণে সারা দেশে এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এই সকল শিল্প সমূহের সাথে হাজার হাজার পরিবার জড়িত কিন্তু বিগত দিনে বিষয়টির গুরুত্ব না দিয়ে তাঁত ও দুগ্ধ শিল্পের উন্নয়নে সরকারি কোন পৃষ্টপোষকতা ও প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করা হয়নি। এখানে উৎপাদিত দুগ্ধ বিক্রির বাজার তৈরি না করতে খামারীরা নায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বিগত দিনে সরকারি সহযোগিতায় এক শ্রেণির ব্যবসায়ীয়দের সুবিধা দেয়া হতো যার কারণে সুতা, রং ও তাঁত শিল্পের উপকরণ সমূহের দাম লাগাম বৃদ্ধির কারণে তাঁতি ও খামারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় গেলে এবং আমি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে সুতার বাজার সিন্ডিকেড ভেঙে দেয়া হবে। বেকার সমস্যা সমাধানে দুগ্ধ ও তাঁত শিল্পের উন্নয়নের পাশাপাশি এখানে প্রয়োজনীয় শিল্প কারখানা গড়ে তুলতে কাজ করা হবে।খামারীরা যেন দুধের নায্য মূল্য পায় সেই ব্যবস্থা করা হবে। তাঁত ও দুগ্ধ শিল্পকে বাঁচাতে ও প্রসার ঘটাতে তাদের সহজে ও স্বল্প সুদে ব্যাংক ঋণ সুবিধার ব্যবস্থা করা হবে। তিনি আরও বলেন, বিগত দিনে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় মাদক সহ নানা প্রকার নেশায় জড়িয়ে যুবকদের চরিত্র ধ্বংস করা হয়েছে তাদের মেধাহীন করে ফেলা হয়েছে।আমি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে, আমার প্রথম কাজ হবে শাহজাদপুরকে মাদক ও চাঁদাবাজী মুক্ত করা। সন্ত্রাস মুক্ত করা। মাদক, সন্ত্রাস এবং চাঁদাবাজীকে প্রশ্রয় দেয়া হবে না। বরং কঠোর হস্তে দমন করা হবে। শাহজাদপুরে ব্যবসা বান্ধব পরিবেশ তৈরি করা হবে। শাহজাদপুরের সমস্যা সমূহ চিহ্নিত করে সেই মোতাবেক কাজের পরিকল্পনা করে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় উন্নয়ন করা হবে। উপজেলার সার্বিক উন্নয়নে প্রয়োজনীয় রাস্তা-ঘাট, কালভাট ও ব্রিজ নির্মাণ ও উন্নয়ন করা হবে। সিরাজগঞ্জে জেলা তথা দেশের প্রধান শাহজাদপুরের কাপড়ের হাট নানা সমস্যায় জর্জরিত। বিগত দিনে এখানে ব্যবসায়ীদের সুবিধা না দেখে ব্যক্তি ও গোষ্ঠিকে সুবিধা দেয়া হয়েছে ব্যবসায়ীদের জিম্মী করে ব্যক্তি গোষ্ঠি ফায়দা লুটেছে। এর কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হাটের ক্রেতা, বিক্রেতারা ও ব্যবসায়ী। এই সমস্যার সমাধান করা হবে। ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা ও যুক্তিসঙ্গত খাজনা প্রদানের ব্যবস্থা করা হবে। তাঁত মালিক, ব্যবসায়ী ও শাহজাদপুরবাসীকে সাথে নিয়ে শাহজাদপুরের কাপড়ের হাটকে দেশের মধ্যে একটি মডেল হাটে পরিণত করা হবে। আমি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে দুগ্ধ, তাঁত এবং প্রাণি সম্পদের উন্নয়নে প্রয়োজনীয় সকল কিছু করা হবে। অর্থাৎ শাহজাদপুরে উন্নয়নে বৈষম্যমুক্ত ইনসাফ মূলক শাসন কায়েম করা হবে।আমি নির্বাচিত হলে যুব সমাজকে নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করার ব্যবস্থা করা হবে এবং মাদক প্রতিরোধ করা হবে। ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বিষয়ে তিনি বলেন আমি যখন নির্বাচিত হবো তখন তো দলমত নির্বিশেষে সবার এমপি। এছাড়া বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সংখ্যাগুরু ও সংখ্যালঘু শব্দতে বিশ্বাস করে না এবং তা সমর্থনও করে না। আমারা যেমন এই দেশের নাগরিক তেমনি এখানে বসবাসরত হিন্দু- বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান সবাই এদেশের নাগরিক। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় গেলে এখানে ধর্মীয় স্বাধীনতা অক্ষুণ্ণ থাকবে, সমঅধিকার থাকবে। যার যার ধর্মের আচার অনুষ্ঠান তাদের মতো করে করবে। তিনি আরও বলেন, দেশের সকল ধর্মের বর্ণের গোষ্ঠি ও শ্রেণি পেশার মানুষকে সাথে নিয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশকে একটি মডেল দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চায়। পৃথিবীর বুকে বাংলাদেকে একটি মর্যাদাশীল জাতি ও দেশ হিসেবে পরিচিত করতে চায়। আর দেশের এই সার্বিক উন্নয়ন ও নতুন পথে চলার সাথী হিসেবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দেশের সকল ধর্ম, বর্ণ, গোত্র ও শ্রেণি পেশার মানুষের আকুণ্ঠ সমর্থন চায়। মাওলানা মিজানুর রহমান বলেন, সিরাজগঞ্জ জেলা তথা সারা দেশের মধ্যে শাহজাদপুরের একটি সম্ভাবনাময় উপজেলা তাই আমি শাহজাদপুর থেকে সাংসদ নির্বাচিত হলে সকল ধর্ম, বর্ণ, গোত্র ও শ্রেণি পেশার মানুষকে সাথে নিয়ে দলমতের উর্দ্ধে উঠে সার্বিক সু-সম বৈষম্যহীন ভাবে শাহজাদপুরের সার্বিক উন্নয়ন করা হবে। এক্ষেত্রে তিনি শাহজাদপুরবাসীর সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন।


শেয়ার করুন

Author:

Etiam at libero iaculis, mollis justo non, blandit augue. Vestibulum sit amet sodales est, a lacinia ex. Suspendisse vel enim sagittis, volutpat sem eget, condimentum sem.

0 coment rios: