Thursday, 3 April 2025

আমি নির্বাচিত হলে সিরাজগঞ্জে চাঁদাবাজ সন্ত্রাস মাদক মুক্ত সুবিচার ও ইনসাফপূর্ণ সমাজ গঠন করবো-মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম জাহিদ

 


নিজস্ব প্রতিবেদক :সিরাজগঞ্জ:

বাংলাদেশে যে কয়েকটি রাজনৈতিক দল রয়েছে তাদের মধ্যে অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি সু-শৃঙ্খল রাজনৈতিক দল।দল পরিচালনা থেকে শুরু করে নেতা নির্বাচন করার পদ্ধতিতে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সাথে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দলের কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে, মৌলিক কিছু পার্থক্য রয়েছে। সেই পার্থক্য হলো একে বারে ওয়ার্ড পর্যায় থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত নেতা নির্বাচন করা হয় দলের গঠনতন্ত্র ও প্রটোকল মেনে।তাই যে কারও হুট করে নেতা হবার সুযোগ নেই বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে। দলের জন্য ত্যাগী, দক্ষ, সৎ, নিষ্ঠাবান নিবেদিত প্রাণ এবং নেতা-কর্মীদের সমর্থন ও মতামতের ভিত্তিতে নেতা নির্বাচন করা হয় এবং প্রতিটি ক্ষেত্রেই স্বচ্ছতা বজায় রাখা হয়। কেন্দ্রের কোন সিদ্ধান্ত দলের তৃণমূল পর্যায় থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত সু-শৃঙ্খল ভাবে মেনে চলা হয়। দেশের পরিবর্তিত পরিসি'তিতে আগামীর জাতীয় সংসদ নির্বাচন বিরাট গুরুত্ব বহন করে। সেই গুরুত্বকে প্রাধ্যান্য দিয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সারা বাংলাদেশে দুইশতাধিক সংসদীয় আসনে ইতোমধ্যেই প্রার্থীতা ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এ ক্ষেত্রে দলের জন্য ত্যাগী, নিষ্ঠাবান, সৎ, দক্ষ ও নিবেদিত পরিছন্ন ইমেজের কর্মীকে বেছে নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচনে তাদের প্রার্থী করা হয়েছে। সেই ধারাবাহিকতায় সিরাজগঞ্জে ৬টি সংসদীয় আসনের মধ্যে পাঁচটিতে প্রার্থীতা ঘোষণা করা হয়েছে। কি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সু-শৃঙ্খল দল হবার কারণে দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে কোন প্রকার বিরোধ, দ্বন্দ্ব ও বিশৃংখলার সৃষ্টি হয়নি যা অন্যান্য দলের ক্ষেত্রে চিন্তা করা একেবারেই অসম্ভব। সিরাজগঞ্জে ৬টি সংসদীয় আসনের মধ্যে সিরাজগঞ্জ-১ (কাজিপুর-আংশিক সদর) সিরাজগঞ্জ-২ (সদর-কামারখন্দ), সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি-চৌহালী), সিরাজগঞ্জ-৪ (উল্লাপাড়া-সলঙ্গা) ও সিরাজগঞ্জ-৬ (শাহজাদপুর) এই পাঁচটিতে প্রার্থীতা ঘোষণা করা হয়েছে। তবে সিরাজগঞ্জ-৩ (তাড়াশ রায়গঞ্জ) আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়নি। অল্প সময়ের মধ্যে এখানেও প্রার্থীঘোষণা করা হবে বলে জানা গেছে।সিরাজগঞ্জ সদর-২ (সদর-কামারখন্দ) সংসদীয় আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার সেক্রেটারী মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম জাহিদকে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। বিনয়ী, সৎ, দক্ষ ও কর্মীবান্ধব নেতা হিসেবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার সেক্রেটারী মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম জাহিদকে সংসদ সদস্য নির্বাচনে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে। সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার সেক্রেটারী সু-শিক্ষিত মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম জাহিদ সিরাজগঞ্জ পৌর শহরের সয়াগোবিন্দ ভাঙ্গাবাড়ী, ভাষানী রোড মহল্লায় এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মোঃ মোশারফ হোসেন। জাহিদুল ইসলাম জাহিদ পেশায় একজন শিক্ষক। মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম জাহিদ এমএস এস পাশ। সেই সাথে তিনি এলএলবি পাশ করেছেন। মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম জাহিদ ১৯৮৮ সালে ছাত্র রাজনীতির মাধ্যমে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। ১৯৯৮ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত ইসলামী ছাত্র শিবির সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ২০০২ সালে তিনি জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করেন। ২০০৪ সালে তিনি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সিরাজগঞ্জ পৌর শাখার সেক্রেটারীর দায়িত্ব পালন ও ২০০৫ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার সহকারি সেক্রেটারীর এবং ২০১৩ পর্যন্ত বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারীর দায়িত্ব পালন করেন। এবং ২০১৪ সাল থেকে তিনি নিষ্ঠার সাথে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার সেক্রেটারীর দায়িত্ব পালন করছেন। রাজনীতির পাশাপাশি নানা সামাজিক উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম জাহিদ। তিনি সিরাজগঞ্জে একজন জনপ্রিয় নেতা হিসেবে পরিচিত। ত্যাগী ও তুখোর রাজনীতিবিদ মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম জাহিদ রাজনীতি ও আন্দোলন করতে গিয়েআওয়ামী লীগ ফ্যাসিস্ট সরকারের রোশানলে পরে নানা অজুহাতে মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা দেয়া হয় তার নামেএবং ২০০২ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত মামলা, হামলা ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এবং ২০১০ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত তিনি পাঁচবার কারাভোগ করেছেন। এছাড়াও তিনি একাধিকবার মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলায় জেল গেইটে থেকে পুনঃগ্রেফতার ও পুলিশী নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এর আগে ১৯৯০ সালে তিনি স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে সরাসরি অংশগ্রহণ করেন এবং ১৯৯৬ সালে তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতেও মাঠে থেকে আন্দোলন করেছেন। ২০০২ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত জুলাই বিপ্লব সহ আওয়ামী লীগ ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন সামনে থেকে।সিরাজগঞ্জ সদরে অবস্থানের কারণে ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার কারণে সিরাজগঞ্জ-২ (সদর-কামারখন্দ) সংসদীয় আসনে জামায়াতে ইসলামী কর্তৃক মনোনয়ন পাওয়ার আগে থেকেই মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম জাহিদ তার নির্বাচনী এলাকায় দলের নেতা-কর্মী সহ সকল শ্রেণি পেশার মানুষের সাথে মতবিনিময় করছেন।মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম জাহিদ দলের সিদ্ধান্ত, চিন্তা ও ক্ষমতায় গেলে জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে কি কি উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা হবে সে বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরছেন জনগণের মাঝে। একজন জনপ্রিয় নেতা হিসেবে তিনি সাড়াও পাচ্ছেন বেশ। বিগত দিনের দুঃশাসন সম্পর্কে মানুষকে সজাগ করছেন। মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম জাহিদ বলেন, আমরা দেশের মানুষের জন্য দল করি। কিন্তু বিগত দিনে আওয়ামী লীগ সরকার আমাদের দলকে রাজনীতি করার সুযোগ দেয়নি। স্বাভাবিক ভাবে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা যায়নি।মামলা হামলা দিয়ে আমাদের হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে নির্যাতন করা হয়েছে। আমাদের কোণঠাসা করে রাখা হয়েছে। দেশের মানুষ বিগত দিনগুলোতে যে রাষ্ট্রীয় শাসন দেখেছে। সেটা কোন শাসন ছিল না। ছিল শোষন এবং মানুষের মধ্যে ভেদাভেদ তৈরি করার মহরা। আওয়ামী লীগ সরকার অনিয়মকে নিয়মে পরিণত করেছিল। তাই অতীতে মানুষ যা দেখেছে, যা ঘটেছে আর তা দেখতে চায় না। বিগত দিনের তিক্ত অভিজ্ঞতা থেকে দেশের মানুষ পরিবর্তন চায় তবে সেই পরিবর্তন যেন জনগণের স্বার্থে হয়। জনগণের এই ধারণাকে ধারণ করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দেশের মানুষকে সাথে নিয়ে নতুন ভাবে দেশকে গড়ে তুলতে চায়। তাই বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় গেলে দুঃশাসন নয় জনগণের সেবক হয়ে কাজ করবে। আমি একজন কর্মী হিসেবে দলের আদেশ নির্দেশ মেনে সিরাজগঞ্জ- কামারখন্দের উন্নয়নে সকল সামাজিক ও মানবিক উন্নয়নে কাজ করবো। তিনি আরও বলেন, বিগত দিনে দেশের উন্নয়নের কথা বলা হলেও কার্যত সুষম কোন উন্নয়ন হয়নি। উন্নয়নে বৈষম্য করা হয়েছে যার কারণে সকল শ্রেণি পেশার মানুষ সঠিক উন্নয়ন পায়নি। সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করে, সারা দেশের মতো সিরাজগঞ্জেও পরিকল্পনা মাফিক সু- সম উন্নয়ন করা হয়নি। ভিন্ন মতের ভিন্ন দলের মানুষ উন্নয়ন ও সুবিধা বঞ্চিত হয়েছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে সিরাজগঞ্জ সহ সারা দেশে এখনো লাখ লাখ বেকার রয়েছে। কথায় নয়আমরা কাজে বিশ্বাসী। জামায়াতে ইসলামী সরকারে গেলে এবং আমি নির্বাচিত হলে বেকার সমস্যা সমাধানের জন্য সরকারিভাবে বিভিন্ন মিল কলকারখানা প্রতিষ্ঠা করা হবে। পাশাপাশি সিরাজগঞ্জের ও দেশের শিল্প উদ্যেক্তাদের অনুপ্রাণিত করে এখানে বেসরকারিভাবে শিল্প কারখানা গড়ে তোলার চেষ্টা করা হবে। এছাড়া সিরাজগঞ্জে শিল্পপার্ক, ইকোনমিক জোন নির্মাণ ও স্থাপনের কাজ ত্বরান্বিত করা হবে। যেন এই সকল শিল্প কারখানায় কাজ করে লাখ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হয় সেই ব্যবস্থা করা হবে। সিরাজগঞ্জের উন্নয়ন বৈষম্য দূর করা হবে। বিগত দিনে সরকারি সহযোগিতায় এক শ্রেণির ব্যবসায়ীয়দের সুবিধা দেয়া হতো যার কারণে সিরাজগঞ্জে কাঙ্খিত উন্নয়ন হয়নি। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ব্যবসায়ীরা।তিনি বলেন, সিরাজগঞ্জ একটি সম্ভাবনাময় জেলা এখানে শিল্প স্থাপন, পর্যটন শিল্প গড়ে তোলা সহ নানা সুযোগ তৈরি করা যেতে পারে যার মাধ্যমে হাজার হাজার পরিবারে কর্মস্থান সৃষ্টি করা সম্ভব। কিন্তু বিগত দিনে সরকারি কোন পৃষ্টপোষকতা ও প্রয়োজনীয় চেষ্টা ও সহযোগিতা করা হয়নি। যার কারণে এখানকার মানুষ কাঙ্খিত উন্নয়ন বঞ্চিত হচ্ছে।জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় গেলে এবং আমি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে বাজার সিন্ডিকেড ভেঙে দেয়া হবে। প্রশাসনকে স্বাধীনভাবে কাজ করার পরিবেশ দেয়া হবে সেই সাথে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হবে। সুবিচার, ইনসাফপূর্ণ এবং সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও মাদক মুক্ত সমাজ গড়ে তোলা হবে। তিনি আরও বলেন, বিগত দিনে সরকারি পৃষ্টপোষকতায় মাদক সহ নানা প্রকার নেশায় জড়িয়ে যুবকদের চরিত্র ধ্বংস করা হয়েছে তাদের মেধাহীন করে ফেলা হয়েছে।আমি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে, আমার প্রথম কাজ হবে সিরাজগঞ্জকে মাদক ও চাঁদাবাজ মুক্ত করা। সন্ত্রাস মুক্ত করা এবং শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে কাজ করা হবে। মাদক, সন্ত্রাস এবং চাঁদাবাজদেরকে প্রশ্রয় দেয়া হবে না বরং কঠোর হস্তে দমন করা হবে। ইভটিজিং বন্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করা হবে। সিরাজগঞ্জ ও কামারখন্দে ব্যবসা বান্ধব পরিবেশ তৈরি করা হবে। আমার নির্বাচনী এলাকার সমস্যা সমূহ চিহ্নিত করে সেই মোতাবেক কাজের পরিকল্পনা করে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় উন্নয়ন করা হবে। আমার নির্বাচনী এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের পাশাপাশি সার্বিক সকল উন্নয়নে প্রয়োজনীয় রাস্তা-ঘাট, কালভার্ট ও ব্রিজ নির্মাণ সৌন্দর্য বর্ধন ও উন্নয়ন করা হবে। তিনি আরও বলেন, আমাদের দেশ জনবহুল তাই ছোটখাটো ঝগড়া-বিবাদ হয়ে থাকে সেগুলো মীমাংসার জন্য বিশেষ মীমাংসা কমিটি গঠন করা হবে যার মাধ্যমে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা পায় এবং মানুষ অকারণ মামলা করা থেকে যেন নিরুৎসাহিত হয়। আমি এমপি নির্বাচিত হলে যুব সমাজকে নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করার ব্যবস্থা করা হবে এবং মাদক প্রতিরোধ করা হবে। ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বিষয়ে তিনি বলেন, আমি যখন নির্বাচিত হবো তখন তো দলমত নির্বিশেষে সবার এমপি হবো জনপ্রতিনিধি হবো সেখানে সবাই সমান সুবিধা পাবে। এছাড়া বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সংখ্যাগুরু ও সংখ্যালঘু শব্দতে বিশ্বাস করে না এবং তা সমর্থনও করে না। আমরা যেমন এই দেশের নাগরিক তেমনি এখানে বসবাসরত হিন্দু- বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান সবাই এদেশের নাগরিক। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় গেলে এখানে ধর্মীয় স্বাধীনতা অক্ষুণ্ণ থাকবে, সমঅধিকার থাকবে। যার যার ধর্মের আচার অনুষ্ঠান তাদের মতো করে করবে। তিনি আরও বলেন, দেশের সকল ধর্মের, বর্ণের, গোষ্ঠি ও শ্রেণিপেশার মানুষকে সাথে নিয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশকে একটি মডেল দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চায়। পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশকে একটি মর্যাদাশীল জাতি ও দেশ হিসেবে পরিচিত করতে চায়। আর দেশের এই সার্বিক উন্নয়ন ও নতুন পথে চলার সাথী হিসেবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দেশের সকল ধর্ম, বর্ণ, গোত্র ও শ্রেণি পেশার মানুষের অকুণ্ঠ সমর্থন চায়। মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম জাহিদ বলেন, সারা দেশের মধ্যে সিরাজগঞ্জ জেলা একটি সম্ভাবনাময় জেলা তাই আমি এখান থেকে নির্বাচিত হলে সকল ধর্ম, বর্ণ, গোত্র ও শ্রেণি পেশার মানুষকে সাথে নিয়ে দলমতের উর্দ্ধে উঠে সার্বিক সু-সম বৈষম্যহীন ভাবে সিরাজগঞ্জের সার্বিক উন্নয়ন করা হবে। এক্ষেত্রে তিনি সিরাজগঞ্জ সদর ও কামারখন্দবাসীর সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন।


শেয়ার করুন

Author:

Etiam at libero iaculis, mollis justo non, blandit augue. Vestibulum sit amet sodales est, a lacinia ex. Suspendisse vel enim sagittis, volutpat sem eget, condimentum sem.

0 coment rios: